এ অবস্থায় পার্লামেন্টের ভিতরে বিরক্তিকর কর্মকাণ্ডের কড়া নিন্দা জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন। তিনি বলেছেন, ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার সঙ্গে জড়িত সরকারি চার কর্মকর্তার মধ্যে একজনকে শনাক্ত করে বরখাস্ত করা হয়েছে।
চীনের বার্তা সংস্থা সিনহুয়াকে উদ্ধৃত করে রিপোর্টে বলা হয়েছে, সোমবার রাতে নিউজ করপোরেশন অস্ট্রেলিয়া এবং চ্যানেল টেন নিউজ রিপোর্ট করেছে যে, ওই ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দিয়েছে একটি গ্রুপ। এ বিষয়ে তথ্য ফাঁসকারী হুইসেল ব্লোয়ার বলেছেন, ছবিগুলো বর্ণনাতীত। এতে রয়েছে রগরগে সব দৃশ্য। প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছেন, যা ঘটেছে তার পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য। এসব অভিযোগের কেন্দ্রে আছেন এমন একজন স্টাফকে শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাকে তাৎক্ষণিকভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পার্লামেন্টে যারা কাজ করেন তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তাদের প্রতি অসম্মান দেখানো হয়েছে। একই সঙ্গে পার্লামেন্টের যে আদর্শ আছে, এসব কর্মকাণ্ড তার বিরুদ্ধ।
ফেব্রুয়ারিতে সরকারের সাবেক একজন স্টাফ ব্রিটানি হিগিন্স প্রকাশ্যে দাবি করেন যে, ২০১৯ সালের মার্চে পার্লামেন্টের ভিতরে একজন সহকর্মী তাকে ধর্ষণ করেছে। ওদিকে এর আগে ধর্ষণের অভিযোগ উঠার পর এটর্নি জেনারেল ক্রিস্টিন পোর্টার ছুটি নিয়েছেন। তবে তিনি অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন।